Breaking jobs

Tuesday, 2 July 2024

প্রয়োজন স্বামীর প্রতি ভালোবাসা - নারীর কেন প্রয়োজন স্বামীর

প্রয়োজন স্বামীর প্রতি ভালোবাসা - নারীর কেন প্রয়োজন স্বামীর নারীর কেন প্রয়োজন স্বামীর  স্বামীর প্রতি ভালোবাসা বাবা মা যদি শোনে জ"রিয়ে ধরছো জন্য তোমার নাক ফা"টিয়ে দিছি তাহলে উল্টো আমাকেই মা"রবে।আর আদর করার কথা যদি কখনো মাথায় আনছো,তাইলে আজ ফাটাফাটি হয়ে যাবে।আমায় তো চিনো নাই এখনো "জীবনে অনেক কিছু অর্জন করেছেন! কিন্তু কোন এক সময় আপনি ঠিক যা চান তা হবে না। কিছু উল্টাপাল্টা কিছু ভুল হবে 

স্বামীর প্রতি ভালোবাসা

প্রয়োজন স্বামীর প্রতি ভালোবাসা 

অবিবাহিত নারী স্বামীর প্রতি ভালোবাসা আমি বিয়ে করতে চাই না, আমি শিক্ষিত, স্বাধীন এবং আত্ননিভরশীল । আমার স্বামীর কোনো প্রয়োজন নেই। কিন্তু আমার মা বাবা বিয়ে করার জন্য চাপ দিচ্ছে, এখন আমি কি করবো???

মনোচিকিৎসক: আপনি নিঃসন্দেহে জীবনে অনেক কিছু অর্জন করেছেন! কিন্তু কোন এক সময় আপনি ঠিক যা চান তা হবে না। কিছু উল্টাপাল্টা কিছু ভুল হবে ই।কখনো কখনো হয়তো ব্যর্থ হবেন, পরিকল্পনামাফিক কাজ হবে না। কখনো কখনো আপনার ইচ্ছা পূর্ণ হবে না, তখন কাকে দোষ দিবেন?? নিশ্চয়ই নিজেকে না 

মনোচিকিৎসক:হ্যা ঠিক এই কারণেই আপনার স্বামী দরকার।যাতে সব দোষের দায়ভার স্বামীর গায়ে চাপাতে পারেন!!

দোষ চাপানোর জন্য হলেও একটা স্বামী দরকার!

নারীর লজ্জা হচ্ছে লজ্জাবতী গাছের মতো।

হাত লাগলেই শেষ। 

সেইটা স্বামীর হাত হোক বা অন্য কোনো পুরুষের।

এই হাত লাগা শুধু শারীরিক স্পর্শে না,

পুরুষের সঙ্গতায়ও নারীর লজ্জা কেটে যায়।

যে মেয়ে যত বেশি পুরুষের সংস্পর্শে যাবে, 

তার লজ্জা তত কমবে।

যেমন-চিত্র নায়িকারা।

বিকিনি পড়তেও দ্বিধা করেনা। 

পুরুষের মাঝে থেকে চক্ষু লজ্জা উঠে গেছে।

কনজারভেটিভ ফ্যামিলির মেয়েকে ওড়না ছাড়া

দাঁড়াতে বললেও সে লজ্জায় মরে যাবে।

ইদানিং ফেসবুক এই লজ্জা নিবারণের

ভূমিকা পালন করছে।- 

ফেসবুকে বন্ধু বেশি।

অতি-আধুনিকরা ছেলে বন্ধুর সঙ্গে

পিরিয়ড নিয়ে কথা বলে। 

ফ্ল্যার্ট করতে গিয়ে শরীর নিয়ে নগ্ন কথা

বলে- মাইন্ড করলে বলে '' জাস্ট

কিডিং, টেক ইট ইজি।'

ইজিলি নিতে নিতে সেই অশালীন

বিষয় আর অশালীন লাগে না।

লজ্জা শেষ !

আবার ফেসবুকে প্রেমিক বেশি!!

কেউ প্রেমে পড়েছে তো,

প্রেমিক রোমান্সের ছলে অশ্লীল কথা বলে। 

স্বামীর মতো। 

এরপর ব্রেকআপ হয়।

আবার কারো প্রেমে পড়ে। 

আবারো চুম্মা-চাটি,আরো কত কি করে !!

আবার ব্রেকাপ।

লজ্জা -শরমের মাথা খেয়ে মেয়েটা এক সময় নির্লজ্জ

হয়ে যায়।

'প্রেম নারীর লজ্জাশীলতাকে গ্রাস করে, 

পুরুষের সব বিলীন হয়ে যায়।

নারীর কাছে পুরুষের উপস্থিতি ইয়াবার মতো।

প্রথমে একটা খেলেই পিনিক আসে।

পরে ২০-২৫ টা খেলেও কাজ হয় না। 

ব্যস ! 

এক সময় পুরুষের প্রতি ফিলিংস কাজ করেনা।

প্রেমিকের ভালবাসা তার কাছে পানসে লাগে।

একটার পর একটা পুরুষ বদল করে। 

কিন্তু স্থির হতে পারে না।

জানাশোনা শেষ হলেই - আর ভালো লাগে না।

বোরিং লাগে।

কারণ, ডিফারেন্ট টেস্ট নিতে নিতে ভালবাসার

অনুভূতিই শেষ !

নারীর কেন প্রয়োজন স্বামীর 

মুরব্বীরা বলতেন বিয়ের পরে মেয়ের

লজ্জা কমে।

বাচ্চা হবার পরে আরো কমে যায়।

তখন বুঝতাম না।

ভাবতাম লজ্জা 'ফোঁড়ার' মতো কিছু।

বিয়ের পরে গলে যায়।

এখন বুঝি। 

আগে মেয়েদের কাছে স্বামীই ছিলো পুরুষ। 

তাই বিয়ের পরের কথা এসেছে।

এখন বিয়ে লাগে না পুরুষের কাছে

আসতে- ফেসবুক হলেই চলে।

ফেসবুক সেই স্বামীর ভূমিকা পালন করে।

লেখাটি না বুঝলে আরেকবার পড়ুন, 

তারপরে মন্তব্য করুণ।

আর যাদের এই লেখা পড়ে গায়ে লাগবে লেখাটা বিশেষ ভাবে তাদের জন্য..

আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন যেনো আমাকে তার প্রেমের আসক্তি হবার তৌফিক দান করেন..আমি

স্ত্রীর সাথে সন্ধ্যায় তুমুল ঝগড়া হয়েছে।রাতে খুব আদর পেতে ইচ্ছে করছে।ওকে ভয়ে কিছু বলতেও পারছি না।হঠাৎ চেঁচিয়ে বললাম

" ঝগড়া করেছো ভালো কথা,খবরদার যদি আমায় টাচ করেছো তো! "

কথাটা বলতেই পাশে শুয়ে থাকা স্ত্রী সাপের মতো ফোঁস করে উঠলো।বললাম 

" গায়ে গা লাগাবে না বলে দিলাম "

স্ত্রী এবার হুঙ্কার দিয়ে বললো " গা লাগালে কি করবে? "

" লাগিয়েই দেখো,কি অবস্থা করি "

স্ত্রী আমার পে"টে হাত রেখে বললো " এইযে টাচ করলাম।কি করবে? "

" পে"টে টাচ করা তো নরমাল।কাছ ঘেঁসে শুবে না "

সঙ্গে সঙ্গে স্ত্রী গা ঘেঁসে শুলো।বললাম " আমি ভালো জন্য এখনো কিছু বললাম না।জ"রিয়ে ধরলে আর কোনো ক্ষমা করবো না "

স্বামীর প্রতি ভালোবাসা

স্ত্রী জরিয়ে ধরলো।এইতো, ওষুধে কাজ হচ্ছে।বললাম " বউ জন্য এই অপরাধটাও ক্ষমা করে দিলাম।বাবা মা যদি শোনে জ"রিয়ে ধরছো জন্য তোমার নাক ফা"টিয়ে দিছি তাহলে উল্টো আমাকেই মা"রবে।আর আদর করার কথা যদি কখনো মাথায় আনছো,তাইলে আজ ফাটাফাটি হয়ে যাবে।আমায় তো চিনো নাই এখনো "

স্ত্রী রাগে গিজগিজ করতে করতে আমার ঠোঁ'টে গাঢ় একটা চু"মু খেলো।অতঃপর যা হবার তাই হলো।

সবশেষে স্ত্রীকে খোঁচা দিতে বললাম " এমন বেলজ্জা মেয়ে জীবনে দেখিনাই।নিজেই ঝগড়া করে আবার নিজেই আদর করতে আসে।আমি হলে তো অন্য ঘরে ঘুমাতাম "

স্ত্রী হকচকিয়ে বললো " আমি আগে আদর করতে এসছি? "

" হ্যা।জ"রিয়ে কে ধরছে?চু"মু কে আগে খাইছে? "

স্ত্রী মুখ ভোতা করে বসে রইলো।ওর বোকা বোকা মুখ দেখে হাসিতে পেট ব্যথা ধরে গেলো।

সামাজিক রোমান্টিক গল্প পেতে পেজটা ফলো করে রাখতে পারেন।এইটা লেখকের নিজস্ব পেজ 🤍S Islam

No comments:

Post a Comment